আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: আজ বুধবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল ১১টায় লালমনিরহাট জেলা পরিষদ মিলনায়তন (নতুন) এ লালমনিরহাট জেলা প্রশাসন ও মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের আয়োজনে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ (২৫ নভেম্বর হতে ১০ ডিসেম্বর ২০২০ পর্যন্ত) এবং ৯ ডিসেম্বর বেগম রোকেয়া দিবস-২০২০ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও “জয়িতা অন্বেষণে বাংলাদেশ” কার্যক্রমের আওতায় জয়িতাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়।
সভাপতিত্ব করেন লালমনিরহাট মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সালমা জাহান। প্রধান অতিথি ছিলেন লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক আবু জাফর। বিশেষ অতিথি ছিলেন লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাড. মতিয়ার রহমান, লালমনিরহাট পুলিশ সুপার আবিদা সুলতানা, লালমনিরহাট জাতীয় মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান অ্যাড. সফুরা বেগম রুমী, লালমনিরহাট অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রফিকুল ইসলাম, লালমনিরহাট সদর উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান লতিফা বেগম লাকী, বিশিষ্ট সমাজসেবী ফেরদৌসী বেগম বিউট। বক্তব্য এসকেএস ফাউন্ডেশনের পাওয়ার প্রকল্পের প্রকল্প সমন্বয়কারী সুলতানা পারভীন, দিশার নির্বাহী পরিচালক অ্যাড. রেশমা খাতুন, মহিলা উন্নয়ন সংস্থার ফরিদা পারভীন, লালমনিরহাট জেলা মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সম্পাদক মোহসিনা বেগম মিনা, লালমনিরহাট জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মেহেরুন নাহার মেরী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রবিউল ইসলাম প্রমুখ।
জয়িতা সংবর্ধনা প্রাপ্তের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ফাতেমা খন্দকার ন্যান্সি, রুকশাহানারা সুলতানা মুক্তা প্রমুখ। এ সময় সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার সম্পাদক মাসুদ রানা রাশেদসহ অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত। সঞ্চালক লালমনিরহাট মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের ট্রেড প্রশিক্ষক খালেদা বেগম।
পরে লালমনিরহাট সদর উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ জয়িতা সংবর্ধনা প্রাপ্ত হলেন- অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জনকারী নারী ফাতেমা খন্দকার ন্যান্সি, শিক্ষা ও চাকুরির ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনকারী নারী রাবেয়া খাতুন, সফল জননী নারী সোনাবি, নির্যাতনের বিভীষিকা মুছে ফেলে নতুন উদ্যমে জীবন শুরু করেছেন যে নারী ওজিফা বেগম, সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদান রেখেছেন যে নারী ফরিদা বেগম। ও লালমনিরহাট জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ জয়িতা সংবর্ধনা প্রাপ্ত হলেন- অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জনকারী নারী ফাতেমা খন্দকার ন্যান্সি, শিক্ষা ও চাকুরির ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনকারী নারী রাবেয়া খাতুন, সফল জননী নারী হোসনেয়ারা বেগম, নির্যাতনের বিভীষিকা মুছে ফেলে নতুন উদ্যমে জীবন শুরু করেছেন যে নারী ওজিফা বেগম, সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদান রেখেছেন যে নারী রুকশাহানারা সুলতানা মুক্তা।